রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা জনগণের রায়ে বিশ্বাস করি, আস্থা রাখি। তবে নির্বিঘ্নে ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়েছেন।’
নির্বাচন চলাকালে দফায় দফায় সংঘর্ষ-সহিংসতা, প্রাণহানি ও ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, ৫টি ইভিএম ও পুলিশ-নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ৩টি মিনিবাস ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। আমবাগান এলাকায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নির্বাচন চলাকালে পাহাড়তলীতে আরো একজনের মৃত্যু হলেও পুলিশ বলছে, এটা পারিবারিক সংঘাতের মৃত্যু। সংঘর্ষ হওয়ার কারণে পাথরঘাটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের দুই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বন্ধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। আটক করা হয়েছে আওয়ামী লীগের একজন বিদ্রোহী প্রার্থী এবং বিএনপি সমর্থিত একজন কাউন্সিলর প্রার্থীকে।
মেয়র পদে প্রধান দুই দলের দুই প্রার্থীসহ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন মোট সাতজন। ৪১টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৭২ জন ও ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৫৭ জন কাউন্সিলর প্রার্থী।
Leave a Reply