1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদী  উপজেলা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত  আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মত বিনিময় সভায় ঈশ্বরদীতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করা হয় ঈশ্বরদীতে শহীদ আবু সাঈদ রাত্রিকালীন ফুটবল টুর্নামেন্টর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত সদ্য কারামুক্ত সমাজসেবক ও  বিএনপি নেতার সুস্থতা কামনায় এলাকাবাসীদের দোয়া মাহফিল ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়ায় সাবেক মেয়র বাবলুর রোগ মুক্তি কামনায় আলোচনাভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন ইয়ার্ডে বিনা অনুমতিতে ঢালাই রেলক্রসিং তৈরী করায় মারাত্নক  ট্রেন দূর্ঘটনার আশংখ্যা ।। এলাকাবাসীদের মধ্যে উত্তেজনা ঈশ্বরদীর রুপপুর রেল স্টেশন ঘিরে দিনব্যাপি শিক্ষা সফরের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের নানা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে আধুনিক মানের  বিরিয়ানী হাউজের উদ্বোধন করলেন ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি তৌহিদ আক্তার পান্না রেলওয়ে পাকশী বিভাগে জনসচেতনা বৃদ্ধি ও পরিচ্ছন্নতা  অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী ঈশ্বরদী লোকোসেড ও জংসন স্টেশন আধুনিকায়ন করাসহ সকল সমস্যার সমাধান করা হবে–রেলপথ সচীব ঈশ্বরদীর রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কান্তি কুমারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে  মহল্লায়

ডিমের উপকারিতা জেনে নিন

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১
  • ১০২৩ বার দেখা হয়েছে
স্বাস্হ ডেক্স।। ডিম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তবে অনেকেই দৈনিক ডিম খেতে ভয় পান, যদি ওজন বেড়ে যায় কিংবা হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে এই ভেবে। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, দৈনিক সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম খাওয়া শারীরিক বিভিন্ন রোগের সমাধান করতে পারে। তবে এটি নির্ভর করে কে কীভাবে ডিম খাচ্ছেন।
ডিমে কি কি পুষ্টি উপাদান আছে
একটি ডিমে অ্যানার্জি থাকে ১৪৩ ক্যালোরি। আর কার্বোহাইড্রেট থাকে ০.৭২ গ্রাম মতো। প্রোটিন থাকে ১২.৫৬ গ্রাম, ফ্যাট থাকে ৯.৫১ গ্রাম। এছাড়া ফসফরাস থাকে ১৯৮ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক থাকে ১.২৯ মিলিগ্রাম।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর। ডিমে আরও আছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। আর কুসুমে থাকা ভিটামিন ডি, হাড়ের জন্য ভালো।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অপুষ্টি, রক্তাল্পতা ও ডায়াবেটিসের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। ডায়াবেটিস রোগীদের সুষম পুষ্টিকর খাদ্যের কথা বিবেচনা করে বিজ্ঞানীরা মুরগির ডিম ডায়েটে রাখার কথা বলছেন।
ডিম খেলে যেসব রোগ সারে
১. ডিম খেলে শরীরে দ্রুত অ্যানার্জি আসে। ডিমে থাকা ভিটামিন থেকেই মূলত এই অ্যানার্জি বা শক্তি মেলে। এতে থাকা ভিটামিন বি খাদ্যকে অ্যানার্জি বা শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাই প্রতিদিন সকালে একটি সেদ্ধ খেলে সারাদিন ক্লান্তহীন থাকবেন।
২. ডিমে থাকে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে। তাছাড়া ডিমে থাকা কেরোটিনয়েড আর ল্যুটেন বয়স হয়ে গেলে চোখের এক বড় সমস্যা, ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
৩. ডিমে থাকা ভিটামিন ই কোষ আর ত্বকে থাকা ফ্রি র‍্যাডিকেল ধ্বংস করে। তাই ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও নতুন কোষ তৈরি হতেও সাহায্য করে থাকে। নিয়মিত ডিম খেলে ব্রেস্ট ক্যানসারের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

৪. পেশী ব্যথায় অনেকেই ভোগেন। ডিমে থাকা ভিটামিন ডি পেশী মজবুত করে। নিয়মিত যারা ব্যায়াম করেন তাদেরকে বিশেষজ্ঞরা ডিম খেতে বলেন।

৫. নারী স্বাস্থ্যের উন্নতিতে জন্য প্রতিদিন ৫০-৬০ শতাংশ প্রোটিন দরকার হয়। যা ডিম থেকেই পাওয়া যায়। একটি ডিম থেকে ৬.৫ গ্রাম প্রোটিন মেলে।

৬. এক সমীক্ষায় জানা গেছে, ডিম খেলে হার্টে রক্ত জমাট বাঁধে না। তাই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি সারা শরীরেই রক্ত চলাচল সচল থাকে।

৭. অনেকের মধ্যেই ভ্রান্ত ধারণা আছে, ডিম না কি কোলেস্টেরল বাড়ায়। যা একদমই ভুল। বরং ডিম কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডিমে থাকা ওমেগা ৩ এই কাজটি করতে সাহায্য করে। আবার ডিম এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় প্রায় ১০ শতাংশ।

৮. ডিম লিপিড প্রোফাইলও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাছাড়া ডিম লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতেও সাহায্য করে। তাই রোজ নিয়ম করে ডিম খান।

৯. শরীরের সার্বিক সুস্থতায় কোলাইন খুবই প্রয়োজন। কোলাইনের ঘাটতি হলে লিভারের নানা সমস্যা বা নিউরোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার হয়। ডিমে প্রায় ৩০০-৩৫০ মাইক্রোগ্রাম কোলাইন থাকে। তাই ডিম খেলে লিভার ও স্নায়ু ভালো থাকে।

১০. প্রোটিনের মূল উৎস হলো অ্যামিনো অ্যাসিড। প্রোটিন তৈরিতে প্রায় ২১ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড লাগে। যার মধ্যে ৯টি শরীরে তৈরি হয় না। এজন্য বাইরে থেকে প্রোটিন গ্রহণ করতে হয়। যা মেলে ডিম থেকে।

১১. নখ ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যায় অনেকই ভোগেন। নখ মজবুত করে সালফার। আর ডিম হলো এই সালফারের উৎস। নখকে সুন্দর ও সাদা রাখতেও সাহায্য করে সালফার। তাই নিশ্চিন্তে ডিম খান।

১২. অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় নারী ও শিশুরা বেশি ভোগে। শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন থাকলে অ্যানিমিয়া হয় না। আর ডিমে থাকে আয়রন। তাই নিয়মিত ডিম খেলে রক্তাল্পতার সমস্যার সমাধান হয়।

১৩. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিম দুর্দান্ত কার্যকরী। ঘন ঘন সর্দি-কাশি বা জ্বরে ভুগতে না চাইলে রোজ ডিম খান। ডিমে থাকা জিংক ইমিউনিটি সিস্টেমকে অনেকটাই শক্তিশালী করে

১৪. হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নত করে ডিম। হাড় মজবুত করে ফসফরাস। এই উপাদানটি আবার দাঁতও মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই হাড় ও দাঁত মজবুত রাখতে ডিম খান প্রতিদিন।

১৫. অনেকেই মনে করেন ডিম বোধ হয় ওজন বাড়ায়। বিশেষ করে ডিমের কুসুম ওজন বাড়িয়ে দেয়! তবে এ ধারণা ভুল। বরং ডিম খেলে ওজন কমে। কারণন ডিম অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। একটি ডিম শরীর থেকে ৪০০ ক্যালোরির কমাতে পারে। তাই ওজন কমাতে ডিম খান। (সংগৃহিত)

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট