গত ২৬ মার্চ মঙ্গলবার ঈশ^রদী থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঈশ^রদী পত্রিকার প্রথম পাতায়‘‘ক্ষমতাসীন দলের মাটি খেকো সিন্ডিকেট,মিলেমিশে ম্যানেজ করে পদ্মার চর ও ফসলী জমির মাটি বিক্রির মচ্ছব’’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি এবং ২৮.০৩.২০২৪ ইং তারিখে ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সমকালে প্রকাশিত লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের প্রশ্রয়ে মাটি লুটপাট শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দু’টি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদদু’টি পড়ে মনে হয়েছে অত্রপত্রিকার প্রতিবেদকের সাথে কোন বিশেষ কারণে সম্পর্কের ঘার্তি আছে লক্ষিকুন্ডার জনপ্রতিনিধিদের । জনপ্রতিনিধিরা প্রতিবেদকের কোন না কোন চাহিদা পুরণে ব্যর্থ হয়েছেন বলেই মনের মধ্যে সৃষ্ট খেদ থেকেই তিনি কিছু অসত্য কথা সংবাদে উল্লেখ করে চেয়ারম্যানের মান ক্ষুন্ন করেছেন। তিনি লক্ষিকুন্ডার ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যবহার ও ফোন বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়ে যেসব কথা উল্লেখ করেছেন তা আদৌ সত্য না। কারণ চেয়ারম্যান কখনও কোন অনিয়মকে প্রশ্রয় দেননা। মাটি কাটাতো দুরের কথা সামান্য কোন অনিয়ম কেউ করলেই তা নিয়ে তিনি সুষ্ঠ সমাধান করে এলাকাবাসীদের খুশি রাখেন। যে কারণে এলাকায় তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদ দু’টির নিন্দা প্রকাশ করছি। একই সাথে প্রতিবেদক আমার কাছে প্রকাশিত সংবাদ দুটি ভুলবশত: প্রকাশিত হয়েছে বলে স্বীকার করায় তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।#
মোঃ জামিরুল ইসলাম
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগনেতা,লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়ন শাখা,ঈশ^রদী,পাবনা। ( বিদী-স্বা.ক.১/২৮.০৩.২০২৪ ইং)।#
Leave a Reply