1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদীতে শহীদ আবু সাঈদ রাত্রিকালীন ফুটবল টুর্নামেন্টর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত সদ্য কারামুক্ত সমাজসেবক ও  বিএনপি নেতার সুস্থতা কামনায় এলাকাবাসীদের দোয়া মাহফিল ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়ায় সাবেক মেয়র বাবলুর রোগ মুক্তি কামনায় আলোচনাভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন ইয়ার্ডে বিনা অনুমতিতে ঢালাই রেলক্রসিং তৈরী করায় মারাত্নক  ট্রেন দূর্ঘটনার আশংখ্যা ।। এলাকাবাসীদের মধ্যে উত্তেজনা ঈশ্বরদীর রুপপুর রেল স্টেশন ঘিরে দিনব্যাপি শিক্ষা সফরের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের নানা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে আধুনিক মানের  বিরিয়ানী হাউজের উদ্বোধন করলেন ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি তৌহিদ আক্তার পান্না রেলওয়ে পাকশী বিভাগে জনসচেতনা বৃদ্ধি ও পরিচ্ছন্নতা  অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী ঈশ্বরদী লোকোসেড ও জংসন স্টেশন আধুনিকায়ন করাসহ সকল সমস্যার সমাধান করা হবে–রেলপথ সচীব ঈশ্বরদীর রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কান্তি কুমারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে  মহল্লায় হাসেম আলী বিশ্বাসের মৃত্যুতে সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের গভীর শোক প্রকাশ

বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক দেশ ইতালি

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৬৮ বার দেখা হয়েছে

ইতালি কে বলা হয়ে থাকে স্বপ্নের দেশ। পৃথিবীর মানবসভ্যতার ইতিহাসে ইতালি তার পরিচয় দিয়েছে শুধু রোমান সাম্রাজ্যের জন্য নয়, প্রাচীনকালে তার শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার প্রভাব আজও পৃথিবীতে রয়েছে এবং যতদিন মানুষ থাকবে তাকে অস্বীকার করা সম্ভব হবে না। যে দেশে বিখ্যাত শিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি এবং মাইকেলেঞ্জেলো জন্মেছেন তার প্রমাণ মোনালিসার ছবি এখনো দিয়ে যাচ্ছে। যা লিওনার্দো দা ভিঞ্চির তৈরী।

আর দূরের গ্রহ-নক্ষত্রকে কাছে থেকে দেখার জন্য যে যন্ত্র টি ব্যবহার হয়ে থাকে এবং তার পিছনে যে মানুষটার অবদান চিরকাল মনে রাখার মতো সেই গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম এই ইটালিতে। মহাকাশ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত টেলিস্কোপ এর উন্নতির পিছনে তার যেটুকু অবদান রয়েছে তা আজও সাধারন মানুষ তথা বিজ্ঞানীদের কাছে অকল্পনীয়। ইটালির প্রতিটা কোণা তার ঐতিহ্য এবং শিল্প কারুকার্জ এর জন্য বিখ্যাত। তো চলুন স্বপ্নের দেশ ইতালি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিই ।

ইটালি শব্দ টি এসেছে ইতালিয়া থেকে। এর অর্থ হলো ল্যান্ড অফ কাবস্। সম্ভবত প্রাচীন দক্ষিণের ইতালিয় উপজাতিদের প্রতীক ছিল ষাঁড়। আসলে ইতালির বর্তমানের দক্ষিণ দিক টাকে ইটালিয়া নামে ডাকা হতো। যা পরে গ্রিকরা আরো বেশি জায়গাকে জুড়ে এই নামে ডাকতে শুরু করে। ইতালির মোট আয়তন ৩ লক্ষ ১ হাজার ৩৪০ বর্গকিলোমিটার এবং দেশের চারিদিকে রয়েছে ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রেিয়া, স্লোভানিয়া এবং ভূমধ্য সাগরের কিছু দ্বীপ রয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক পায়ে হাঁটার রাস্তা হিসেবে বিবেচনা করা হয় ইতালির ‘ভিয়া দেল’আমোরে’কে, যার অর্থ ‘ভালোবাসার পথ’। দীর্ঘ দশ বছর পর ভ্রমণপিপাসু ও হাইকারদের জন্য উন্মুক্ত হতে চলেছে এ পথটি। ইতালির উত্তর-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত চিঙ্কোয়ে তেরে পাহাড়ের গা বেয়ে ওঠা এ পথটি হাইকারদের (যারা পাহাড়-পর্বতে উঠতে পছন্দ করে) কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গন্তব্য। শুধু তাই নয়, এটি দেশটির সরকার ঘোষিত একটি জাতীয় উদ্যান ও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যও বটে।

ভ্রমণপিপাসুদের কেন এ জায়গাটি এত পছন্দ, তা জানতে খুব বেশি পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। গুগল করলেই দেখা যায় এর সৌন্দর্য। পাহাড়ের একদিকে রয়েছে জঙ্গলবেষ্টিত গ্রাম, অন্যদিকে পাহাড়ের পাদদেশে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের নীলাভ সবুজ জলরাশি। সাগরের দিকে পাহাড়ের গা কেটে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বাড়ি। রঙ-বেরঙের সেবব বাড়ির ব্যালকনি থেকে রয়েছে ভূমধ্যসাগরের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ, রয়েছে বিশ্বখ্যাত ইতালিয়ান খাবারের স্বাদ নেয়ার সুযোগ। সবকিছু মিলিয়ে পর্যটকদের জন্য এটি একটি স্বপ্নীল স্থান।

চিঙ্কোয়ে তেরে পাহাড়ের রিওমাগিওরে গ্রাম থেকে শুরু হয়ে মানারোলা নামের আরেকটি গ্রামে গিয়ে শেষ হয়েছে ‘ভালোবাসার পথ’। পথটি সমুদ্রের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যে পরিপূর্ণ। এখান থেকে দেখা যায় আল্পস পর্বতমালার শেষভাগও। ২০১২ সালে ভূমিধ্বসের কারণে রাস্তাটি বন্ধ করে দেয় ইতালি সরকার। তবে দীর্ঘদিন ধরে চলা সংস্কার কার্যক্রমের পর এ পথের প্রথম অংশ খুলে দেয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে খুলে দেয়া অংশটুকুতে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঘুরে আসা যাবে। সবকিছু ইতিচাবক থাকলে পথটির সম্পূর্ণ অংশ খুলবে ২০২৪ সালে।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ইতালির পর্যটন শিল্প দেশটির প্রধান আয়ের উৎসগুলোর একটি। তবে গত দশক থেকে ‘অতি-পর্যটনের’ বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে চলেছে দেশটি। এ সমস্যা মোকাবিলায় ‘ভালোবাসার পথে’র উন্মুক্ত অংশে শুধু গাইডেড টুরের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যাবে বলে সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে। পথটিকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য রক্ষার্থেই এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে দেশটির সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে দর্শনার্থীদের স্থানীয় ঐতিহ্য ও রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট