1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদীতে শহীদ আবু সাঈদ রাত্রিকালীন ফুটবল টুর্নামেন্টর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত সদ্য কারামুক্ত সমাজসেবক ও  বিএনপি নেতার সুস্থতা কামনায় এলাকাবাসীদের দোয়া মাহফিল ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়ায় সাবেক মেয়র বাবলুর রোগ মুক্তি কামনায় আলোচনাভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন ইয়ার্ডে বিনা অনুমতিতে ঢালাই রেলক্রসিং তৈরী করায় মারাত্নক  ট্রেন দূর্ঘটনার আশংখ্যা ।। এলাকাবাসীদের মধ্যে উত্তেজনা ঈশ্বরদীর রুপপুর রেল স্টেশন ঘিরে দিনব্যাপি শিক্ষা সফরের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের নানা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে আধুনিক মানের  বিরিয়ানী হাউজের উদ্বোধন করলেন ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি তৌহিদ আক্তার পান্না রেলওয়ে পাকশী বিভাগে জনসচেতনা বৃদ্ধি ও পরিচ্ছন্নতা  অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী ঈশ্বরদী লোকোসেড ও জংসন স্টেশন আধুনিকায়ন করাসহ সকল সমস্যার সমাধান করা হবে–রেলপথ সচীব ঈশ্বরদীর রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কান্তি কুমারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে  মহল্লায় হাসেম আলী বিশ্বাসের মৃত্যুতে সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের গভীর শোক প্রকাশ

মসজিদটিতে একই সাথে নামাজ পড়েন দুই দেশের মানুষ

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৮৯৭ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি।। ঝাকুয়াটারী জামে মসজিদ কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের জিরো পয়েন্টের কাছে বাংলাদেশের ভূখন্ডে অবস্থিত।

মসজিদটির একপাশে বাংলাদেশের গ্রাম আরেকপাশে ভারতের গ্রাম। বহু বছর ধরে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও জুম্মার নামাজ এক সাথে আদায় করেন দুই দেশের দুই গ্রামের মুসলিম অধিবাসীরা।
মসজিদটির উত্তরে ভারতের কুচবিহার জেলার সাহেবগন্জ থানার ঝাকুয়াটারি গ্রাম আর দক্ষিনে বাংলাদেশের ভূরুঙ্গামারি উপজেলার বাঁশজানি গ্রাম। দেশ ভাগের বহু আগে নির্মিত হয় এই প্রাচীন মসজিদটি। কাঁটা তারের বেড়ার বাইরে সীমান্ত রেখা ঘেষে বাংলাদেশের অভ্যান্তরে মসজিদটি অবস্হিত।
আজান শোনার পরপরই মসজিদে চলে আসেন দুই দেশের দুই গ্রামের মুসল্লিরা। এক সাথে নামাজ আদায়, দোয়া, মিলাদ এমনকি একসাথে বসে তবরাকও খান দুই দেশের মানুষ। ভূলে যান তখন ওরা ভিন্ন দেশের মানুষ।
এলাকাবাসী জানান, মসজিদটি ভাঙ্গা হলেও এটা আমাদের দুই দেশের এই দুই গ্রামের মানুষের গর্ব। দুই দেশের অনেক মানুষ মসজিদটি দেখতে আসেন এবং নামাজ পড়েন এই মসজিদটিতে। দুই গ্রামের মানুষ নিজেদের টাকা দিয়েই মসজিদটি সংস্কার করে থাকেন।
ভূরুঙ্গামারী ইউএনও দীপক কুমার দেব শর্মা জানান, মসজিদটির উন্নয়নের কাজ করা হবে আমি মসজিটি দেখেছি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট