1. admin@sadhinotarkontho.com : admin :
  2. akter.panna.1@gmail.com : akter.panna.1 :
  3. mdashrafishurdi@gmail.com : Ashraful Abedin : Ashraful Abedin
  4. masud@sadhinotarkontho.com : masud :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈশ্বরদীতে শহীদ আবু সাঈদ রাত্রিকালীন ফুটবল টুর্নামেন্টর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত সদ্য কারামুক্ত সমাজসেবক ও  বিএনপি নেতার সুস্থতা কামনায় এলাকাবাসীদের দোয়া মাহফিল ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়ায় সাবেক মেয়র বাবলুর রোগ মুক্তি কামনায় আলোচনাভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন ইয়ার্ডে বিনা অনুমতিতে ঢালাই রেলক্রসিং তৈরী করায় মারাত্নক  ট্রেন দূর্ঘটনার আশংখ্যা ।। এলাকাবাসীদের মধ্যে উত্তেজনা ঈশ্বরদীর রুপপুর রেল স্টেশন ঘিরে দিনব্যাপি শিক্ষা সফরের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের নানা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে আধুনিক মানের  বিরিয়ানী হাউজের উদ্বোধন করলেন ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি তৌহিদ আক্তার পান্না রেলওয়ে পাকশী বিভাগে জনসচেতনা বৃদ্ধি ও পরিচ্ছন্নতা  অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধন বর্তমান সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী ঈশ্বরদী লোকোসেড ও জংসন স্টেশন আধুনিকায়ন করাসহ সকল সমস্যার সমাধান করা হবে–রেলপথ সচীব ঈশ্বরদীর রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কান্তি কুমারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে  মহল্লায় হাসেম আলী বিশ্বাসের মৃত্যুতে সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম সরদারের গভীর শোক প্রকাশ

যে গ্রামে চলে নারীদের রাজত্ব

  • প্রকাশিত : শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ২৪৬ বার দেখা হয়েছে

অবাক হওয়ার মতো ঘটনা হলেও এটি সত্যি। এই গ্রামে পুরুষের ঢোকা সম্পূর্ণ নিষেধ। তবে নারীরা গর্ভবতী হোন এবং প্রতি বছরই কেউ না কেউ সন্তান জন্ম দিচ্ছেন। কেনিয়ার শ্যামবুরু এলাকার উমোজা এক আশ্চর্য গ্রাম। যে আশ্চর্য গ্রামে ৩০ বছর হয়ে গেল, শুধু থাকেন মহিলারাই।

কোনো পুরুষের প্রবেশ এ গ্রামে নেই। কারণ নারীরাই নিজেরা ব্যবস্থা করে এই গ্রামে পুরুষ প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছেন। কিন্তু পুরুষ প্রবেশ না থাকা সত্ত্বেও নিজেদের মতন করে জীবনধারণ করছেন নারীরা। তারা প্রতিবছর কেউ-না-কেউ সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন। ফলে বংশবৃদ্ধিও হচ্ছে সাধারণ নিয়মে। সমাজ পরিবর্তিত হচ্ছে। কিন্তু এই অদ্ভুত গ্রাম আজও কেনিয়ার বিস্ময়।

ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৯০ সালে যখন, ১৫ জন স্থানীয় আদিবাসী মহিলাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ সেই নারীরা সমাজ বিচ্যুত হয়ে এই গ্রামে এসে বসতি গড়ে তোলেন। তারপর থেকে এখানে পুরুষদের হিংসার শিকার হওয়া বিভিন্ন নারীরা এসে একসঙ্গে বসবাস করতে শুরু করেন।

কেউ হয়তো ধর্ষণের শিকার, কেউ বাল্যবিবাহের শিকার, কেউ গার্হস্থ্য হিংসার শিকার, তারা সবাই হাতে হাত ধরে এক সমাজ গড়ে তুলেছেন। যে সমাজ শুধু নারীদের। যেখানে পুরুষদের কোনরকম প্রবেশাধিকার নেই।

বর্তমানে এই গ্রামে প্রায় আড়াইশো নারী বসবাস করেন। তাহলে এখানে প্রশ্ন ওঠে যে এই গ্রামের নারীরা কীভাবে সন্তানের জন্ম দেন? তার উত্তরেও আছে নারী স্বাধীনতার আসল প্রশ্নটি। নিজের সঙ্গীকে বেছে নেওয়ার প্রশ্ন। এই গ্রামের নারীরা গ্রাম থেকে বেরিয়ে নিজের পছন্দের পুরুষটিকে খুঁজে নেন এবং সেই পছন্দের পুরুষের সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হন।

তারপর তারা গর্ভধারণ করেন এবং সন্তানের জন্ম দিয়ে থাকেন। এখানে কোনো সম্পর্ক, বিবাহ, সম্পর্কের আড়ষ্টতা নেই। কেবল সন্তান উৎপাদনের জন্য এবং যৌনসুখের জন্য এই গ্রামের নারীরা পুরুষ সঙ্গীকে বেছে নেন। এই গ্রামে প্রাইমারি স্কুল রয়েছে। সাংস্কৃতিক কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া এই গ্রামে দর্শনীয় স্থান রয়েছে একাধিক। সেগুলো দেখতে আসেন পর্যটকেরা।

সেই পর্যটকদের খরচের ওপর নির্ভর করেই এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষের জীবিকা নির্বাহ হয়। পর্যটকরা যে টিকিট কেটে এই গ্রামে ঢোকেন এবং গ্রামের বিভিন্ন অংশ পর্যবেক্ষণ করেন, দেখেন, ইতিহাস জানেন, সেই পর্যটকদের কাটা টিকিটের দাম থেকেই এই গ্রামের মানুষের হাতে অর্থ আসে।

কিন্তু এ যেন এক পুরুষতান্ত্রিক সমাজের কাছে নারীবাদের আদর্শ উদাহরণ। পুরুষ রহিত এক সমাজ গড়ে তুলতে পেরেছেন নারীরা যেখানে কেবল আছেন নারী। তাদের কামনা বাসনা ইচ্ছা সেটি একমাত্র প্রাধান্যের বিষয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ

সাম্প্রতিক সংবাদ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট