দেশজুড়ে শীতের ঠান্ডা আরও বেড়েছে। মাঝরাত থেকে কুয়াশায় ঢেকে আছে দেশের বিভিন্নস্থান। বিশেষ করে উত্তরের জনপদে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক কাজকর্ম। অনেক বেলা পর্যন্ত হেডলাইট জ্বালিয়ে সড়ক-মহাসড়কে চলাচল করছে যানবাহন। শীতে বেশি কষ্ট পাচ্ছেন, ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। কনকনে ঠাণ্ডায় হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগীর চাপ।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা চুয়াডাঙ্গা। ঘনকুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপরযস্ত হয়ে পড়েছে। সূর্যের দেখা মিলছে না সারাদিনেও।
গাইবান্ধায় চার দিন থেকে সূর্যের দেখা মিলেছে না। ফলে কমছে না শীতের তীব্রতা। সন্ধা থেকে শুরু হওয়া ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারিপাশ। হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনীত রোগীর সংখ্যা।
রাজশাহীতে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে কষ্টে আছেন শ্রমজীবী ছিন্নমূল মানুষ।
সিরাজগঞ্জে আজো ঘন কুয়াশার সাথে হিমেল বাতাসে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত। গত তিনদিন ধরে জেলায় এমন অবস্থা চলছে। দিনভর সুর্য্যের দেখা নেই। সড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। জনজীবন স্থবির,প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
মৌলভীবাজারে, কন কনে শীতে ভোগান্তিতে পরেছেন সাধারণ মানুষ। পুরো জেলার আকাশ ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন রয়েছে। মৌলভীবাজারের হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে সর্দি,কাশি,শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যা।
Leave a Reply