গত ২৭ মে ২৩ ইং ঈশ্বরদী থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক আমাদের ঈশ্বরদী পত্রিকারনিউজ পোর্টালে ‘‘ঈশ্বরদীতে রেলওয়ের গাছ কেটে গোপনে বিক্রি জানেনা কর্মকর্তারা’’শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদে যাকিছু উল্লেখ করা হয়েছে তার সবকিছুই মিথ্যা বানোয়ায়াট ও ভিত্তিহীন। কারণ সংবাদে যেসব কথা বলা হয়েছে তা নিরাপত্তাবাহিনীর দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। গাছ দেখাশোনার দায়িত্ব পাকশী আইডব্লিউ এর। পাকশী এলাকার কোথাও অবৈধভাবে গাছ কাটা হলে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশে আইডব্লিউকে সাথে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা নিরাপত্তাবাহিনীর দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে বাদক দলের সদস্যদের সাথে অশালিন আচরণ করা,সবজি চাষে স্টাফদের নিকট থেকে খাজনা নেওয়া, টাকা ছাড়া ছুটি না দেওয়া,স্কট ডিউটিতে টাকা নিয়ে ডিউটি দেওয়া,টিএ ডিএ এসব বিষয়ই কাল্পনিক ও ষড়যন্ত্র মূলক।কারণ এধরনের কাজের সাথে আমি সম্পৃক্ত না।আর এ ধরনের কাজও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। তবে সম্প্রতি কমান্ডেন্ট আরএনবি সদর রাজশাহী মহোদয়ের নির্দেশ মোতাবেক তাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করানো হল বাদক দলের মধ্যে কয়েকজন সুবিধাবাদী সদস্য তাদের সুবিধাভোগের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আমার নামে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রকাশ করে মানহানি করা হয়েছে। আমি আরও একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই যে,গাছ কাটার যে ছবি ছাপানো হয়েছে তা এক িভিডিও থেকে ছবি করা। ভিডিওতে দেখা যায় গাছটি কাটার পর এমতেই পড়ে যাচ্ছে। সে সময় আসপাশে কোন লোজন দেখা যায়না। এক্ষেত্রে আমার প্রশ্ন হলো গাছ পড়ে যাওয়ার দৃশ্যটি যে ব্যক্তি ধারণ করেছেন সে ব্যক্তিটি তখন কেন নিরাপত্তা বাহিনীকে বা রেলের কোন কাউকে জানাননি ? এতে প্রমান হয়যে,আবু ইউনুসকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হয়েছে বা তিনি নিজেই গাছ কাটার সাথে জড়িত ছিলেন।
মোঃ আবু ইউনুস
ইনচার্জ টিসি/আরএনবি/পাকশী।
তাং-২৭/০৫/২৩ ইং
Leave a Reply